সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবে। কোনো ধরনের চাপ বা প্রভাবের কাছে নতি স্বীকার করা হবে না। সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য সবার আগে প্রয়োজন আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা।’
এসময় উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনারা সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলে কমিশন আপনাদের পাশে থাকবে, কিন্তু দায়িত্বে অবহেলা করলে কোনোভাবেই পার পাওয়া যাবে না।’
নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে আবহ তৈরি করা হচ্ছে, তাতে আমাদের ভয় নেই। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বোঝাপড়া ভালো রাখাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের শৃঙ্খলা রক্ষায় সবার সমন্বিত ভূমিকা প্রয়োজন। কেউ যদি দায়িত্বে গাফিলতি করে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
অন্যদিকে, নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, ‘রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি। আইন অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনায় আমরা কোনো ছাড় দেব না।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত কমিশনাররা বলেন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন এখন নির্বাচন কমিশনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তাদের ভাষায়, কমিশনের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, তাই সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে এবার গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করাই লক্ষ্য।





