এসময় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পাদক হাফেজ আবু মুসা, কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও নোয়াখালী শহর সভাপতি হাবিবুর রহমান আরমানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পাদক হাফেজ আবু মুসা বলেন, ‘খুবই দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, যেসব বিপ্লবীর রক্ত ও আত্মত্যাগে আজকের এই অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, আজ তাদের হত্যাকারীদের বিচার চেয়ে ছাত্রসমাজকে আবারও রাজপথে নামতে হচ্ছে। ৫ আগস্টের আগে যেসব ছাত্র সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছে, তাদের আজও সঠিক বিচার হয়নি। তারা আজও কারাগার থেকে মুক্তি পায়নি। আইন উপদেষ্টা যখন বলেন, অমুক দলকে নিষিদ্ধ করা যাবে না, হাইকোর্ট দেখাবেন না, তালবাহানা করবেন না— মনে রাখবেন, ছাত্রসমাজ এখনও থেমে যায়নি, তারা এখনও প্রস্তুত।’
নোয়াখালী শহর সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের সদস্য হাবিবুর রহমান আরমান বলেন,
‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট যে ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল, তার ঘোষণাপত্র রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অবিলম্বে প্রকাশ করতে হবে এবং সেই বিপ্লবকে স্বীকৃতি দিতে হবে। সাবেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সভাপতি মজলুম জননেতা এটিএম আজহারকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। মুক্তি না দেয়া পর্যন্ত ইসলামী ছাত্রশিবির রাজপথে সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।’





