একইসাথে বাংলা ভাষার প্রধান এই কবিকে নিয়ে একটি ইনস্টিটিউট গঠনেরও দাবি জানান তিনি।
গতকাল (শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মিরপুরে লালকুঠি সাহিত্য পরিষদের উদ্যোগে আল মাহমুদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী এক আলোচনা সভা, কবিতা পাঠ ও চার কবি-গবেষককে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
কবি আমিন আল আসাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন লালকুঠি সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড আহসানুল হাদী।
তিনি বলেন, 'আল মাহমুদ ছিলেন বাংলার গণ মানুষের কবি। এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাসের প্রতিনিধি ছিলেন তিনি।'
অনুষ্ঠানে বক্তারা আল মাহমুদের মৃত্যুর পর তার লাশ শহীদ মিনারে নিতে না দেয়া এমনকি নিজ ভিটেতে দাফন না করে গণ কবরস্থানে দাফনের মতো ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের কড়া সমালোচনা করেন।
এ বছর কবি আল মাহমুদ চর্চায় বিশেষ অবদানের জন্যে চার গবেষককে পদক প্রদান করা হয়। তারা হলেন- অধ্যাপক কবি মহিবুর রহিম, কবি সাজ্জাদ বিপ্লব, কবি আবিদ আজম ও কবি শাকিল মাহমুদ।