সংশ্লিষ্টরা জানান, কেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের মধ্যে ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুই নম্বর ইউনিটটি চলতি বছরের শুরু থেকেই বিকল হয়ে আছে। ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এক নম্বর ইউনিটটিও ওভার হোলিংয়ের কারণে বন্ধ রয়েছে। তৃতীয় ইউনিটটি ৭ সেপ্টেম্বর চালু হলেও দু'দিনের মাথায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তা বন্ধ হয়ে গেলে পুরো বিদ্যুৎকেন্দ্রই বন্ধ হয়ে যায়।
তবে ওভারহোলিং থাকা এক নম্বর ইউনিটটি দু'একদিনের মধ্যে চালু হলে জাতীয় গ্রিডে আবারও বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
এদিকে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লোডশেডিংয়ের কবলে পড়েছে দিনাজপুর অঞ্চল। যার বিরূপ প্রভাব পড়েছে জনজীবন, ব্যবসা বাণিজ্য ও বিদ্যুৎনির্ভর সেচ ও শিল্প কারখানায়।