এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত আরও কয়েকজন দেশে ফেরেন। এদিকে তাদের গ্রহণ করতে বিমানবন্দরে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম।
বাংলাদেশিদের বহনকারী ফ্লাইটটি পৌঁছানোর পর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। ঢাকা বিমানবন্দরে সাজা ক্ষমা পাওয়া প্রবাসীরা জানালেন, সেই সময়ের নানা কথা।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, 'প্রবাসীদের গ্রেপ্তারের পর অমানবিক আচরণ করা হয়।' কনস্যুলেটর এর কর্মকর্তাদের কাছে এসব অমানবিক আচরণ বন্ধ করার আহ্বান জানান।
আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম জানিয়েছেন, যারা চাকরি হারিয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছেতাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থার দাবি রইলো।
সম্প্রতি, কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত।
তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।