সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা, কর্মচারিরা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে। আর শিক্ষকরা কলা ভবনে অবস্থান নেন। তারা জানান, তাদের ৩ দফা দাবি না মানা পর্যন্ত এই অবস্থান ও কর্মবিরতি চলবে।
এদিন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সাথে বৈঠকের কথা থাকলেও সেটি হয়নি।
এর আগে গত মঙ্গলবার শিক্ষকদের আন্দোলন নিয়ে এক বিবৃতি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, যারা ৩০ জুন ২০২৪ সাল পর্যন্ত যেসব শিক্ষক/কর্মকর্তা-কর্মচারি চাকরিরত আছেন তারা পূর্বের ন্যায় সব পেনশন সুবিধা প্রাপ্য হবেন। নতুন পদ্ধতি অনুসারে কেবল ১ জুলাই ২০২৪ বা তৎপরবর্তীতে যে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বা কর্মচারিরা নিয়োগ পাবেন তারাই সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যয়ের অন্তর্ভুক্ত হবেন।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, ১ জুলাই ২০২৫ বা তৎপরবর্তীতে যোগদানকারী সরকারি কর্মচারীরাও সর্বজনীন পেনশনের আওতায় আসবেন।