মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মক্ষেত্র এবং গোপন নয়, এমন কিছু নথিতে প্রবেশ করেছেন হ্যাকাররা। যা এই মন্ত্রণালয়ের হ্যাকিংয়ের বড় ঘটনা। এর প্রভাব খতিয়ে দেখতে এরই মধ্যে এফবিআই ও অন্যান্য সংস্থা কাজ শুরু করেছে।
কিছু জিনিসের প্রমাণও পেয়েছেন বলে দাবি মার্কিন কর্মকর্তাদের। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করে চীন বলছে, এগুলোর কোনো ভিত্তি নেই। গেল ৮ ডিসেম্বরের একটি পরিষেবা কোম্পানি হ্যাকিংয়ের আশঙ্কার কথা জানিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে সতর্ক করেছিল। তবে কত সময় ধরে হ্যাকিং হয়েছে, তা জানায়নি মন্ত্রণালয়।