প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'এরই মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নেয়া মানুষদের জন্য খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। আমরা আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় তদারকি করছি। দুর্যোগ পরবর্তীতে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের জন্য যা যা প্রয়োজন তা এখনই পৌঁছে দেয়া হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতা করার জন্য ৮০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক মাঠে রয়েছে। সবচেয়ে কম ক্ষতির মধ্যে মোকাবেলা করার জন্য আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। এখন পর্যন্ত ৯ হাজার আশ্রয়কেন্দ্র উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের জন্য যথেষ্ট। প্রয়োজন হলে স্কুল কলেজগুলো প্রস্তুত করা হবে।'
দুর্গত এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠানের থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'উপকূলীয় অঞ্চলের সমস্ত বাঁধ নির্মাণের কাজ চলমান আছে। এ বিষয়গুলো আমাদের গুরুত্বের সঙ্গে দেখা দরকার। বাঁধগুলো ঠিক থাকলে এ ধরনের দুর্যোগে অনেকটা প্রভাব থেকে মুক্ত থাকা যায়।'