সেলীনা হাই সমাজসেবী ও রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সম-অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করেছেন। তিনি শখের বশে ছবি আঁকতেন, তার ছবি আঁকার উপজীব্য বিষয় ছিল নিসর্গ।
তিনি এমন এক সমাজের স্বপ্ন দেখতেন যেখানে আনন্দময় শৈশব কাটাবে শিশুরা। তিনি দিনাজপুর ও ঢাকায় বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি ও মহিলা পরিষদের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। সেলীনা হাই ৫ মেয়ে, জামাতা ও নাতি-নাতনি রেখে গেছেন। তিনি এখন টিভির সম্পাদকীয় প্রধান ও সিনিয়র সাংবাদিক তুষার আব্দুল্লাহ’র শাশুড়ি।
০৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৯ সালে জন্ম নেয়া সেলীনা হাইয়ের মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) পূর্বাচল ১৫ নম্বর সেক্টরে নিজ বাস ভবনের সামনে বাদ জোহর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।