সামরিক-স্থাপনা

ইয়েমেনে বিমানবন্দর, সমুদ্র বন্দর, জ্বালানি কেন্দ্রসহ সামরিক স্থাপনায় ইসরাইলের হামলা

সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথিদের তেল আবিবে হামলার জবাবে ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। হামলায় এখন পর্যন্ত ছয় জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। হামলা হয়েছে সমুদ্র বন্দর, জ্বালানি কেন্দ্র আর সামরিক স্থাপনাতেও। প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামলা ততক্ষণ চলবে, যতক্ষণ লক্ষ্য অর্জন না হয়। সানা বিমানবন্দরে থাকলেও অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। জাতিসংঘ বলছে, ইসরাইলের এই হামলা বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগজনক।

ইরানে হামলার পর গাজা-লেবাননে আগ্রাসন বাড়িয়েছে ইসরাইল

২৬ অক্টোবর ইরানের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর গাজা ও লেবাননে আগ্রাসনের মাত্রা আরও বাড়িয়েছে ইসরাইল। গাজায় চলমান ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পসহ বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে ৫০ জনের বেশি শিশুকে হত্যা করেছে নেতানিয়াহু বাহিনী। অন্যদিকে, লেবাননে হামলার পাশাপাশি ইসরাইলি বাহিনী অপহরণ শুরু করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যেই মধ্যপ্রাচ্যে বোমারু বিমান ও সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়ে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর জবাবে হুমকিও দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।

ডজনখানেক যুদ্ধবিমান দিয়ে ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরাইলের হামলা

ডজনখানেক যুদ্ধবিমান দিয়ে ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরাইলের হামলা

হামলার বিষয়ে জানতো যুক্তরাষ্ট্র: পেন্টাগন

প্রায় একমাস বাদে ইরানে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। ডেইজ অফ রিপেনটেন্স নামের এই অভিযানে অংশ নেয় ডজনখানেক যুদ্ধবিমান। তেহরান, কারাজ ও সিরাজসহ বেশ কয়েকটি শহরের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানোর কথা জানালেও ইরান বলছে, সব হামলাই প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে। এদিকে পাল্টা হামলার জন্য ইরান প্রস্তুত বলে জানিয়েছে আইআরজিসি।

চার দশকের সবচেয়ে বড় আঘাতের শিকার হিজবুল্লাহ

চার দশকের সবচেয়ে বড় আঘাতের শিকার হিজবুল্লাহ

আঘাতে বিপর্যস্ত, অনুপ্রবেশকারীদের দৌরাত্ম্যে শত্রু-বন্ধু বোঝা দায়। পরিস্থিতির ভয়াবহতাই প্রমাণ, সবচেয়ে অন্ধকার সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী। চার দশকের সবচেয়ে বড় আঘাতের শিকার হয়েছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র বাহিনীটি। তাও হারতে নারাজ হিজবুল্লাহ, প্রতিজ্ঞা করেছে ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধের শেষ দেখে ছাড়ার।