রেমিট্যান্স-প্রবাহ  

সরকার পতনের পর বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ

সরকার পতনের পর বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ

শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়তে শুরু করেছে। প্রবাসীরাও রেমিট্যান্স পাঠানোয় ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহারে তাদের আগ্রহ করেছে। আর তার ফল কাগজে কলমে গত তিন-চারদিনের হিসাবে গেছে।

বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রচারণা প্রবাসী বাংলাদেশিদের

বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রচারণা প্রবাসী বাংলাদেশিদের

দেশের নতুন সরকারকে এগিয়ে নিতে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রচারণা শুরু করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তারা বলছেন, আন্দোলনের সমর্থনে অনেকেই হুন্ডি বেছে নিলেও এখন আর সেই পথে যাওয়ার সুযোগ নেই। তাই আগস্টে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রত্যাশা তাদের। বিশ্লেষকরা বলছেন, হুন্ডি রোধ করা না গেলে সুবিধা লাভ করবেন দুর্নীতিবাজরা।

জুলাইয়ে ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স

জুলাইয়ে ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স

হঠাৎ করেই জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রবাহ কমে প্রবাসী আয়ে। প্রথম ২৭ দিনে রেমিট্যান্স আসে ১৫৬ কোটি ৭৪ লাখ ডলার। পরে মাসের শেষ চার দিনে তা অনেকটাই বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ১৯১ কোটি ডলার। এরপরও তা গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আমদানি-রপ্তানির ঘাটতি পূরণ করা এই প্রবাসী আয় কমায় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। আর তাই সমস্যা সমাধানে যথাযথ উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

রেমিট্যান্স প্রবাহ নিম্নমুখী, গুরুত্ব দেয়ার তাগিদ অর্থনীতিবিদদের

রেমিট্যান্স প্রবাহ নিম্নমুখী, গুরুত্ব দেয়ার তাগিদ অর্থনীতিবিদদের

৬ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার

চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫০ কোটি ডলার। এর মধ্যে ১৯ থেকে ২৪ জুলাই ৬ দিনে এসেছে ৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার। যেখানে প্রথম ১৮ দিনে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় আসে ৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার করে। গড়ে এ আয় কমে আসায় এখনই চিন্তার কোনো কারণ নেই বলে জানান ব্যাংকাররা। তবে আগামী দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেলে এ বিষয়ে ভাবতে হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

রেমিট্যান্স পাঠিয়ে অর্থনীতি গতিশীল করলেও দুর্ভোগে হতাশ প্রবাসীরা

রেমিট্যান্স পাঠিয়ে অর্থনীতি গতিশীল করলেও দুর্ভোগে হতাশ প্রবাসীরা

প্রবাসী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে পা বাড়াচ্ছে কুমিল্লার তরুণরা। গেল বছর শুধু কুমিল্লা থেকেই বিদেশ পাড়ি জমিয়েছেন ১ লাখের বেশি তরুণ। এতে করে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ১৬৬ কোটি ডলার। কিন্তু সবাই কি স্বপ্ন ছুঁতে পারছে? কারও আসে নিথর দেহ, কেউ আবার ফেরে নিঃস্ব হয়ে। সঠিক পরিকল্পনা আর দক্ষতার অভাবে পিছিয়ে পড়ে শ্রমবাজারের প্রবাসীরা। রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করলেও সেবা খাতে হয়রানি আর দুর্ভোগে হতাশ কর্মীরা।

মে মাসের ২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭৯ কোটি ডলার

মে মাসের ২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭৯ কোটি ডলার

মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। গেল কয়েক মাসের চেয়ে মে মাসে তুলনামূলক রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে বলে হিসেবে দেখা গেছে।

মে মাসের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ডলার

মে মাসের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ডলার

মে মাসের প্রথম ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। হিসাবে দেখা যায়, গেল কয়েক মাসের চেয়ে মে মাসে তুলনামূলক রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।