এর আগে প্রেসিডেন্টকে অপসারণের দাবিতে রোববারও (৭ ডিসেম্বর) তীব্র শীত উপেক্ষা করে রাজপথে অবস্থান নেয় বিপুলসংখ্যক মানুষ। রাজধানী সিউলে পার্লামেন্টের কাছেই বিক্ষোভ করে ৩০ হাজার মানুষ। জানিয়েছে, বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেয়া সংগঠন কোরিয়া কনফেডারেশন অব ট্রেড ইউনিয়ন্স।
সামরিক আইন জারির চেষ্টা করার পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহে জাতির উদ্দেশ্যে ক্ষমা চাইলেও পদত্যাগ করেননি প্রেসিডেন্ট ইওল। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, স্রেফ ক্ষমা চাওয়া যথেষ্ট নয়। বিবৃতিতে নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ও বিচার প্রক্রিয়া ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টির ওপর ছেড়ে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।
তাকে অপসারণের লক্ষ্যে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) পার্লামেন্টে বিরোধীরা অভিশংসন প্রস্তাব তুললেও পর্যাপ্ত সমর্থন না পাওয়ায় ভেস্তে যায় সেটি।