
প্রেসিডেন্ট হলে মধ্যপ্রাচ্য নীতির জন্য কী ফল বয়ে আনবেন কামালা?
প্রেসিডেন্ট হলে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতির জন্য কী ফল বয়ে আনবেন কামালা? এ বিষয়ে পূর্বসূরীদের মতোই নির্বাচনের আগে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করছেন না ডেমোক্রেটিক এ নেতা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কামালা প্রেসিডেন্ট হলে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান বদলালেও তা হবে খুবই সুক্ষ্ম।

বিতর্কে মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন ট্রাম্প-হ্যারিস
অবশেষে এক মঞ্চে মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কামালা হ্যারিস। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর মার্কিন গণমাধ্যম এবিসি নিউজের প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কে অংশ নেয়ার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন এই দুই প্রার্থী। জরিপ বলছে, নির্বাচনী দৌড়ের আগে বিতর্কের মঞ্চেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে দুই নেতার।

আনুষ্ঠানিকভাবে কামালাতেই ভরসা ডেমোক্র্যাটদের
ডেমোক্র্যাটিক পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেতে দলের প্রয়োজনীয় ভোট নিশ্চিত করেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিস।

কামালা'র নাম আসতেই নির্বাচনী ফান্ডে জমা ২০ কোটি ডলার
এক সপ্তাহে নির্বাচনী শিবিরে নতুন স্বেচ্ছাসেবক ১ লাখ ৭০ হাজার
সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে কামালা হ্যারিসের নাম সামনে আসতেই সমর্থনের জোয়ারে ভাসছে ডেমোক্র্যাট শিবির। এক সপ্তাহেই দলটির নির্বাচনী ফান্ডে জমা পড়েছে ২০ কোটি ডলার। একইসময় দলের নির্বাচনী শিবিরে যুক্ত হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক। রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটদের জয় ঠেকাতে পারবে না বলে আশাবাদী কামালা। অন্যদিকে ট্রাম্প বলছেন- কামালা প্রেসিডেন্ট হলে ধ্বংস হবে দেশ।

গাজার সংঘাত নিয়ে কী ভাবছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা!
এই মুহূর্তে ইসরাইলের সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, গাজায় চলমান যুদ্ধ নিয়ে কী ভাবছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা। চলতি সপ্তাহে নেতানিয়াহুর যুক্তরাষ্ট্র সফর অন্তত সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। বাইডেন-হ্যারিসের সাথে বৈঠকের ঠিক একদিন পর গেল শুক্রবার রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন তিনি। মার্কিন গণমাধ্যম বলছে, ইসরাইল-হামাস সংঘাত নিয়ে ট্রাম্পের মনোভাব ও নীতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়াই ছিল এই বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য।

ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ নিয়ে চুপ না থাকার প্রতিশ্রুতি কামালা হ্যারিসের
ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ নিয়ে চুপ না থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কামালা হ্যারিস। নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ডেমোক্রেট দলের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জানান, যুদ্ধ শেষ করার সময় চলে এসেছে। অন্যদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য বৈঠকে নেতানিয়াহুকে চাপ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।