
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সমর্থন পুতিনের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ৩০ দিনের সাময়িক বিরতির প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছেন পুতিন। চুক্তিতে স্বাক্ষরের আগে, বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা প্রয়োজন বলে দাবি করেন রুশ প্রেসিডেন্ট।

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আশ্বস্ত নন পুতিন
মিত্র ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিরাশ না করতে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও কোনোভাবেই এই প্রস্তাব আশ্বস্ত করতে পারছে না রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে। এদিকে, ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকায় পুরো বিষয়টিতে ইউক্রেনসহ গোটা ইউরোপকে উহ্য রেখে যুক্তরাষ্ট্র আর রাশিয়ার স্বার্থ দেখা হচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সম্মত পুতিন
প্রায় তিন বছর পর ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সম্মত হয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তবে জোর দিয়েছেন দীর্ঘমেয়াদি শান্তি প্রতিষ্ঠায়। গতকাল (বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ) রাজধানী মস্কোতে মিত্রদেশ বেলারুশের প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান রুশ প্রেসিডেন্ট। তবে যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রস্তাব চলমান সংঘাতে দীর্ঘমেয়াদি কোনো সমাধান আনতে পারবে কী না তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন পুতিনের ঘনিষ্ঠ সহচররা।

যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হলে রাশিয়াকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে: ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি না হলে রাশিয়াকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুদ্ধবিরতির বল এখন মস্কোর কোর্টে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এরমধ্যেই যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য রাশিয়া যাচ্ছে মার্কিন প্রতিনিধি দল। এদিকে ইউক্রেনের সহায়তায় প্যারিসে একত্রিত হয়েছে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের সরকার ও রাষ্ট্র প্রধান।

যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবার কুরস্ক অঞ্চল পরিদর্শনে পুতিন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো কুরস্ক অঞ্চল পরিদর্শনে গেলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এদিকে কুরস্ক অঞ্চলের দখল নিয়ে পাল্টাপাল্টি দাবি করছে দু'পক্ষ।

যুক্তরাষ্ট্র শান্তি আশা করলেও রাশিয়া-ইউক্রেন ব্যস্ত স্বার্থ রক্ষায়
যুক্তরাষ্ট্র কেবল শান্তি আশা করলেও, রাশিয়া ও ইউক্রেন ব্যস্ত তাদের স্বার্থ রক্ষায়। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ইউক্রেনের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। যা রাশিয়ার জন্য কিছুটা চাপ তৈরি করছে। নিজেদের কিছু শর্তও যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে জুড়ে দেয়ার আশঙ্কা আছে মস্কোর। যদিও শুরু থেকেই অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির বিরোধিতা করে আসছে রাশিয়া।

পুতিন চাইলেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ইতি ঘটবে দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
পুতিন চাইলেই চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ইতি ঘটবে বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে মস্কোর ওপর। যুক্তরাষ্ট্রের উত্থাপিত ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব সাদরে গ্রহণ করেছে ইউক্রেন। এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্বনেতারা। যদিও ইউক্রেনীয়দের মতে, যুদ্ধবিরতিতে সহজে রাজি হবে না রাশিয়া।

৩০ দিনের অস্ত্রবিরতির প্রস্তাবে সম্মত ইউক্রেন
রাশিয়ার সাথে চলমান যুদ্ধে ৩০ দিনের অস্ত্রবিরতির প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে ইউক্রেন। পাশাপাশি ইউক্রেনে গোয়েন্দা তথ্য ও সামরিক সহায়তা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো- তাও তুলে নিতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন।

ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা নয়, যুক্তরাষ্ট্রের স্পষ্ট বার্তা
ইউক্রেন যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা পাবে না, বিষয়টি আবারো স্পষ্ট করলো ওয়াশিংটন। সৌদি আরবে ইউক্রেন - যুক্তরাষ্ট্রের বৈঠক নিয়ে আশাবাদী হলেও এই আলোচনায় সামরিক সমাধানের বিষয়টি থাকছে না। বৈঠকের আগেই এই মন্তব্য করে বসেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। আলোচনার টেবিলে আছে বিরল খনিজ চুক্তি। সৌদি আরবে গিয়ে সাংবাদিকদের মার্কো রুবিও বলেছেন, এই যুদ্ধের সাময়িক কোনো সমাধান নেই। এই বৈঠককে সামনে রেখে প্যারিসে বৈঠকে বসছে ইউরোপ ও ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর সেনা কর্মকর্তারা।

যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপে হঠাৎই এক্স-বিভ্রাট!
যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপে হঠাৎই এক্স-বিভ্রাট! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান হাজার হাজার ব্যবহারকারী। ইউক্রেন থেকে চালানো সাইবার হামলা এ বিভ্রাটের কারণ, দাবি প্লাটফর্মটির প্রধান ইলন মাস্ক।

ট্রাম্পের পর এবার জেদ্দায় মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জেলেনস্কি
হোয়াইট হাউজে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডার পর সৌদি আরবের জেদ্দায় ফের মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এবারের বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে আসতে পারে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এরই মধ্যে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে আলাদা আলাদা সাক্ষাৎ করেছেন তারা।

৫ বছরে অস্ত্র আমদানিতে শীর্ষে ইউক্রেন, রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্র
সারাবিশ্বে সমরাস্ত্র বিক্রির পরিমাণ ও শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশ অপরিবর্তনীয় থাকলেও নাটকীয়ভাবে পরিবর্তন এসেছে অস্ত্র কেনা দেশের। সামরিক খাতের বিশ্বস্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপ্রির প্রতিবেদন বলছে, গেলো পাঁচ বছরে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অস্ত্র কেনার দেশে পরিণত হয়েছে ইউক্রেন। অস্ত্র রপ্তানিতে অপ্রতিরোধ্য অবস্থান ধরে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।