আরজি-কর-কাণ্ড  

মাত্র কয়দিন বাকি থাকলেও জমেনি কলকাতার পূজার বাজার

দুর্গাপূজার দুই সপ্তাহের কিছু বেশি সময় বাকি থাকলেও ভারতের কলকাতাসহ অন্যান্য শহরে জমেনি পূজার কেনাকাটা। ইতোমধ্যে বোনাস হাতে পেলেও ক্রেতাদের ভিড় নেই মার্কেটে। লোকসান এড়াতে ছাড় দেয়ার কথা ভাবছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বন্যা ও আরজি কর কাণ্ডে ভাটা পড়েছে উৎসবে।

আরজি কর কাণ্ড: ৪১ দিন পর কর্মবিরতি প্রত্যাহারের ঘোষণা জুনিয়র চিকিৎসকদের

আরজি কর কাণ্ডে আন্দোলনের ৪১ দিন পর শনিবার কর্মবিরতি তুলে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের জুনিয়র চিকিৎসকরা। তবে জুড়ে দিয়েছেন শর্ত। নিরাপত্তা আর ন্যায়বিচার না পাওয়া পর্যন্ত সেবা দেবেন শুধু জরুরি বিভাগে। এছাড়াও শুক্রবার স্বাস্থ্যভবন থেকে সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত বিক্ষোভ র‌্যালি করবেন তারা।

বিচারের দাবিতে রাত ও ভোর দখলে রাজপথে পশ্চিমবঙ্গে মানুষ

আরজি কর কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের আজকের ( সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর) শুনানির দিকে তাকিয়ে আছেন ভারতবাসী। বিচারের দাবিতে রাত ও ভোর দখলের মধ্য দিয়ে রাজপথে অপেক্ষা করছেন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। ভিনদেশে থাকা ভারতীয়রাও দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিতে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছেন।

প্রতিবাদে অংশ নেয়ায় পশ্চিমবঙ্গে ৯৩ চিকিৎসককে শোকজ

প্রতিবাদে অংশ নেয়ায় পশ্চিমবঙ্গে ৯৩ চিকিৎসককে শোকজ

আরজি কর কাণ্ডে ক্ষমতাসীন তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও প্রতিবাদে অংশ নেয়ায় পশ্চিমবঙ্গে ৯৩ চিকিৎসককে শোকজ করেছে মমতা প্রশাসন। এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে রাজ্যের চিকিৎসক ও রাজনৈতিক মহলে। চিকিৎসক শোকজের ঘটনায় তীব্র সমালোচনা করে রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, আন্দোলন দমাতে দমন-পীড়নের রাজনীতি শুরু করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। একইসঙ্গে, এ যাত্রায় ব্যর্থ হলে মমতা পালানোর জায়গা খুঁজে পাবেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার কোনো স্থান নেই: মুখ্যমন্ত্রী মমতা

পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার কোনো স্থান নেই উল্লেখ করে সবাইকে সঙ্গে নিয়েই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে বিজেপি বলছে, নবান্ন অভিযানে যেভাবে মানুষ মমতার বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে এসেছে, চলমান আন্দোলন আরও বড় আকার ধারণ করলে গদি নড়বড়ে হয়ে পড়বে মুখ্যমন্ত্রীর। এরমধ্যেই, আরজি কর কাণ্ডে মমতার পদত্যাগের দাবিতে নবান্ন অভিযান ও 'বাংলা বনধ' কর্মসূচির পর রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন ধরনের হামলা ও গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে।