
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল গ্রেপ্তার
অবশেষে গ্রেপ্তার হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অভিসংশিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। বাসভবনে কাঁটাতারের বেড়া, সমর্থকদের ব্যাপক উপস্থিতিও তাকে রক্ষা করতে পারেনি। যদিও ইওলের দাবি, রক্তপাত এড়াতেই তিনি তদন্ত কর্মকর্তাদের সামনে হাজির হয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আগামী ৪৮ ঘণ্টা দুর্নীতি তদন্ত অফিসে রাখা হবে। এদিকে তার গ্রেপ্তারের খবরে উল্লাসে মেতেছেন ইওল বিরোধীরা।

ইওলকে আটকে সহিংসতার আশঙ্কা
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওলকে আটকে সহিংসতার আশ্রয় নিতে পারে দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

প্রেসিডেন্টের বাসভবনের সামনে ইওল বিরোধীদের বিক্ষোভ
দক্ষিণ কোরিয়ার সদ্য অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওলকে গ্রেপ্তারে ব্যর্থ হওয়ার পর এবার প্রেসিডেন্টের বাসভবনের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেছে ইওল বিরোধীদের একটি বড় অংশ। যদিও অভিশংসিত প্রেসিডেন্টের সমর্থকদের দাবি, মধ্যবর্তী নির্বাচন হলে আবারও জিতবেন ইওল। ইওল সমর্থকরা আরও বলছেন, ক্ষমতা গ্রহণের পর ইয়ুন সুক ইওলের পাশে দাঁড়াবেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

৬ ঘণ্টা বাকবিতণ্ডার পরও ইওলকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ
৬ ঘণ্টা ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মীদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার পরেও দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওলকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি দেশটির পুলিশ। ক্ষমতার অপব্যবহার ও দেশজুড়ে সামরিক আইন জারির সিদ্ধান্ত নেয়ায় গেল ডিসেম্বরের পার্লামেন্টে অভিশংসিত হন ইওল। চলতি সপ্তাহের শুরুতে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে দক্ষিণ কোরিয়ার সুপ্রিম কোর্ট। পরপর ৩ বার আদালতের সমন উপেক্ষা করলে শুক্রবার সকালে মধ্য সিউলে প্রেসিডেন্টের বাসভবনের জড়ো হয় পুলিশ।

ইওলের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে পাল্টাপাল্টি অবস্থানে দুই দল
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে এবার পাল্টাপাল্টি অবস্থানে দুই দল। আদালতের এমন সিদ্ধান্তকে অবৈধ বলেছেন ইওলের আইনজীবী। তার পক্ষে বিক্ষোভে রাস্তায় নেমেছেন হাজার হাজার মানুষ। অন্যদিকে বিরোধীরা বলছে, তাকে আরও আগেই গ্রেপ্তার করা উচিত ছিল।