যেমন ছিল বাংলাদেশ ফুটবলের ২০২৪ পঞ্জিকাবর্ষ
শেষ হলো বাংলাদেশ ফুটবলের ২০২৪ পঞ্জিকাবর্ষ। এ বছর কেবল দু'টি জয়ের দেখা পেয়েছেন তপু বর্মনরা। হেরেছেন বিশ্বকাপ বাছাইয়ের সবগুলো ম্যাচ। স্ট্রাইকারের অভাবে গোলের দেখা না পেলেও, প্রতিপক্ষের গোল হজম করতে হয়েছে প্রচুর। সবমিলিয়ে বছরটা কেমন কাটলো দেশের ফুটবলের?
গোলের খেলা ফুটবল অথচ গোলই পাচ্ছে না বাংলাদেশ
গোলের খেলা ফুটবলে গোলই পাচ্ছে না বাংলাদেশ। স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় বারবার পরাজয়ের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে লাল-সবুজরা। সাবেকদের মতে, পজিশন বুঝে খেলতে হবে ভয়ডরবিহীন ফুটবল। বদলাতে হবে পুরো ফুটবল কাঠামো।
স্বপ্না ও আঁখির বিকল্প তৈরি করতে পারেনি বাফুফে : ছোটন
জাতীয় নারী ফুটবল দলের স্ট্রাইকার সিরাত জাহান স্বপ্না আর ডিফেন্ডার আঁখি খাতুনের বিকল্প তৈরি করতে পারেনি বাফুফে। এমনটাই মনে করেন সাফ জয়ী সাবেক কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। সাবিনাদের প্রস্তুতি নিয়ে তিনি হতাশ হলেও (১৭ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার) শুরু হতে যাওয়া সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য জানিয়েছেন শুভকামনা।
উয়েফা নেশন্স লিগ 'এ' ইসরায়েলকে হারিয়ে জয় ইতালির
উয়েফা নেশন্স লিগ 'এ'-এর গ্রুপ টু'তে জয় পেয়েছে ইতালি। ইসরায়েলকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে দোন্নারুম্মারা।
আলবিসিলেস্তেদের অন্যতম হৃদস্পন্দন ডি মারিয়া
বিশ্বের অনেক স্ট্রাইকার, ফুটবলারদের মতো পেশিবহুল চেহারা নয়। লিকলিকে গড়ন, বড় কান, গোল গোল চোখ- বরাবরই এমনই ছিলেন তিনি। কিন্তু মাঠে নামলে উইং ধরে বল পায়ে তার ভোঁ দৌড়, গোল করা এবং করানোর দক্ষতা চোখ জুড়ায়নি এমন সমর্থক পাওয়াও কষ্টসাধ্য। গোল করবার পর বুকের কাছে আঙ্গুলগুলো দিয়ে হৃদয় একে দৌড় দেন তিনি। যা কিনা আক্ষরিক অর্থেই প্রমাণ করে যে তিনি আলবিসিলেস্তেদের অন্যতম হৃদস্পন্দন। তিনি আর কেউ নন- অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া।