
রাশিয়ার হুমকি মোকাবেলায় বেলারুশ সীমান্তে ন্যাটোর মহড়া
রাশিয়ার হুমকি প্রতিরোধ ও অংশীজনদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সামরিক মহড়া শুরু করেছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো। এর অংশ হিসেবে উত্তর ইউরোপের দেশ লাটভিয়ার নিকটবর্তী বেলারুশ সীমান্তে বিমান মহড়া চালিয়েছে ন্যাটোর প্যারাট্রুপাররা। আর ন্যাটোকে সামরিক সহায়তা দিতে দুই সপ্তাহব্যাপী মহড়া শুরু করেছে জোটের আরেক সদস্যরাষ্ট্র নেদারল্যান্ডস।

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের ইতি টানতে বল এখন রাশিয়ার কোর্টে: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের ইতি টানতে ‘বল’ এখন রাশিয়ার কোর্টে, এমন মন্তব্য করেছেন উত্তর আটলান্টিক প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটোর প্রধান মার্ক রুট। তুরস্কের আন্তালিয়ায় ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের যৌথ আহ্বান জানান ন্যাটো প্রধান ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। এসময় রুবিও জানান, ট্রাম্পের শর্ত অনুযায়ী, আগামী দশকে প্রতিরক্ষাখাতে মোট বাজেটের ৫ শতাংশ ব্যয়ে সম্মতি জানাবে ন্যাটোর সদস্যভুক্ত দেশগুলো।

ন্যাটো সদরদপ্তরে বৈঠকে অর্ধশত দেশের প্রতিরক্ষা প্রতিনিধি
ইউক্রেনকে সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র পিছিয়ে পড়ায় দেশটির সামরিক খাত শক্তিশালী করতে ব্রাসেলসে ন্যাটো সদর দপ্তরে বৈঠকে বসেছে অর্ধশত দেশের প্রতিরক্ষা বিষয়ক প্রতিনিধিরা।

ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা নয়, যুক্তরাষ্ট্রের স্পষ্ট বার্তা
ইউক্রেন যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা পাবে না, বিষয়টি আবারো স্পষ্ট করলো ওয়াশিংটন। সৌদি আরবে ইউক্রেন - যুক্তরাষ্ট্রের বৈঠক নিয়ে আশাবাদী হলেও এই আলোচনায় সামরিক সমাধানের বিষয়টি থাকছে না। বৈঠকের আগেই এই মন্তব্য করে বসেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। আলোচনার টেবিলে আছে বিরল খনিজ চুক্তি। সৌদি আরবে গিয়ে সাংবাদিকদের মার্কো রুবিও বলেছেন, এই যুদ্ধের সাময়িক কোনো সমাধান নেই। এই বৈঠককে সামনে রেখে প্যারিসে বৈঠকে বসছে ইউরোপ ও ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর সেনা কর্মকর্তারা।

৫ বছরে অস্ত্র আমদানিতে শীর্ষে ইউক্রেন, রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্র
সারাবিশ্বে সমরাস্ত্র বিক্রির পরিমাণ ও শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশ অপরিবর্তনীয় থাকলেও নাটকীয়ভাবে পরিবর্তন এসেছে অস্ত্র কেনা দেশের। সামরিক খাতের বিশ্বস্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপ্রির প্রতিবেদন বলছে, গেলো পাঁচ বছরে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অস্ত্র কেনার দেশে পরিণত হয়েছে ইউক্রেন। অস্ত্র রপ্তানিতে অপ্রতিরোধ্য অবস্থান ধরে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।

ন্যাটো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহারের আহ্বান মাস্কের
এবার ন্যাটো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহারের আহ্বান জানালেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। ইউরোপের প্রতিরক্ষা খাতে অর্থায়ন করে যাওয়া যৌক্তিক নয় বলেও উল্লেখ করেন ট্রাম্প প্রশাসনের এই কর্মকর্তা। অন্য দেশের প্রতিরক্ষার চেয়ে নিজেদের আর্থিক নিরাপত্তা আর বাণিজ্যিক স্বার্থকেই অগ্রাধিকার দিতে চান মার্কিন প্রেসিডেন্টও।

মার্কিন সহায়তা ছাড়াই ন্যাটো টিকে থাকতে পারবে
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া ন্যাটো টিকে থাকতে পারবে কি-না তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। বিশেষ করে ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগযুদ্ধের পর ইউরোপীয় নেতাদের একজোট হওয়া বিষয়টিকে আরো জটিল করে তুলেছে। এদিকে, ন্যাটো থেকে ট্রাম্পের সরে আসার হুমকি জোটের ভবিষ্যতকে আরো অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, মার্কিন সহায়তা ছাড়াই ন্যাটো টিকে থাকতে পারবে।

ব্রিকসভুক্ত দেশের ওপর দেড়শ শতাংশ শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ডলারকে ধ্বংস করতে চাইলে ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোর ওপর দেড়শ শতাংশ শুল্কারোপ করা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইউরোপের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়ে ট্রাম্পের বুলি আওড়াচ্ছেন মার্কিন নিরাপত্তা পরিষদ আর ন্যাটো। জুনের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে শতভাগ ব্যয় নিশ্চিত করার সময়সীমা দেয়া হয়েছে ন্যাটো সদস্য দেশগুলোকে। এদিকে, অভিবাসন আর ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূয়সী প্রশংসা করে বাইডেন প্রশাসনকে তুলোধোনা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স।

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের নীতি: ফাটল ধরতে পারে চীন-রাশিয়ার সম্পর্কে
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের নীতি ফাটল ধরাতে পারে চীন-রাশিয়ার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রয়োজনে পুতিনকে সর্বোচ্চ সুবিধা দিতে রাজি হলেও, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির আলোচনায় মস্কোর মিত্র হিসেবে চীনা প্রেসিডেন্টকে রাখার ঘোর বিরোধী ট্রাম্প। এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টকে চূড়ান্ত ভর্ৎসনা করলেও ইউক্রেন ইস্যুতে নিজেদের অবস্থান অপরিবর্তিত রেখেছে বেইজিং।

ইউক্রেন-ইউরোপের নিরাপত্তা ইস্যুতে ফ্রান্সের দ্বিতীয় বৈঠকের উদ্যোগ
ইউক্রেন ও ইউরোপের নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আলোচনায় দ্বিতীয় বৈঠকের উদ্যোগ নিয়েছে ফ্রান্স। প্রথম বৈঠকে যেসব দেশ উপস্থিত ছিল না, তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বুধবারের (১৯ ফেব্রুয়ারি) বৈঠকে।

কিয়েভের ন্যাটোতে যোগদান মেনে নেবে না মস্কো
ইউক্রেন সংঘাত নিরসনে উচ্চপর্যায়ের দল গঠন, রাষ্ট্রদূত নিয়োগ ও পূর্ণ সহযোগিতার বিষয়ে সম্মত হয় যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত চার ঘণ্টার বৈঠকে প্রতিনিধিত্ব করেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এসময় কিয়েভের ন্যাটোতে যোগদান মেনে নেয়া হবে না বলে জানায় মস্কো। অন্যদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, আলোচনার এক পর্যায়ে ইইউকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

ইউক্রেন সংঘাত নিরসনে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার বৈঠক
ইউক্রেন সংঘাত নিরসনে উচ্চপর্যায়ের দল গঠন, রাষ্ট্রদূত নিয়োগ ও পূর্ণ সহযোগিতার বিষয়ে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত ৪ ঘণ্টার বৈঠকে প্রতিনিধিত্ব করেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় কিয়েভের ন্যাটোতে যোগদান মেনে নেয়া হবেনা বলে জানায় মস্কো। অন্যদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, আলোচনার একপর্যায়ে ইইউকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।