জেলে  

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বরিশালে ইলিশ ধরছেন জেলেরা

বরিশালে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে ইলিশ মাছ ধরছেন জেলেরা। নজরদারি থাকলেও জেলেদের কৌশলের কাছে যেন অসহায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। জেলেদের দাবি, পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে নদীতে নামছেন তারা। তবে মৎস্য বিভাগ বলছে, এসময় নদীতে প্রচুর মাছ থাকায় ধরার লোভ সামলাতে পারছে না জেলেরা।

দাদনের ফাঁদে থমকে আছে উপকূলীয় জেলেদের জীবন

দারিদ্র্যের শেকলে বাঁধা উপকূলীয় জেলে জীবন। সে কারণেই জেলেদের হাত পাততে হয় মহাজনের কাছে। দাদনের মাধ্যমে পেশার শুরু হলেও দুষ্টচক্রে ফেঁসে যান জেলে। অর্থ পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত নির্দিষ্ট মহাজনের কাছেই স্বল্পমূল্যে সরবরাহ করতে হয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শিকার করা ইলিশ। এতে আড়তদার বা মহাজনের ভাগ্যের পরিবর্তন হলেও জেলে জীবন আটকে যায় দাদনের মারপ্যাঁচে। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণে সরকারকেই নিতে হবে কার্যকর পদক্ষেপ।

প্রণোদনার চাল না পাওয়ায় মানবেতর দিন কাটছে জেলেদের

মা ইলিশ রক্ষায় সমুদ্রসহ দেশের নদ-নদীতে মাছ শিকারের ক্ষেত্রে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিন আজ। গত (১৩ অক্টোবর, রবিবার) থেকে শুরু হওয়া এ নিষেধাজ্ঞা পালন করতে বরগুনার লক্ষাধিক জেলে বাড়ি ফিরেছেন। কেউ জাল বুনছেন, জীবিকার বাহন ট্রলার মেরামত করছেন কেউবা পরিবার পরিজন নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে সরকারের বরাদ্দকৃত প্রণোদনার চাল এখনও না পাওয়ায় জেলেরা পড়ছেন বিপাকে।

নাফ নদী থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া বাংলাদেশি ৫ জেলে ফেরত

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফনদীর শাহপরীর দ্বীপ মোহনা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় ৫ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে মিয়ানমার। তাদেরকে বিজিবির মাধ্যমে ফেরত পাঠিয়েছে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির সদস্যরা। আজ (বুধবার, ৯ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়াস্থ জেটি ঘাট নিয়ে এদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে। এ তথ্যটি জানিয়েছেন, বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ।

নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও বৈরি আবহাওয়ায় সাগরে যেতে পারছেন না জেলেরা

৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও বৈরি আবহাওয়ায় গভীর সাগরে মাছ ধরতে যেতে পারছেন না হাজার হাজার জেলে। যার প্রভাব পড়েছে বাজারে। এছাড়া কারফিউতে গাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি, মাছের সরবরাহ কমায় কেজিতে অন্তত ২০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে সব ধরনের মাছের দাম। তবে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের জেলেরা। দীর্ঘ সময় কাজহীন, আয় উপার্জন বন্ধ হয়ে আর্থিক কষ্টে পড়েছেন অনেকে।

পানি স্বল্পতায় ডিম ছাড়তে পারছে না মাছ

পানি স্বল্পতায় ডিম ছাড়তে পারছে না মাছ

কোথাও নেই গভীরতা, কোথাও আবার নিয়ম না মেনে চলছে মাছ শিকার। কোনটি আবার ভরে গেছে কুচুরি পানায়, এমনই অবস্থা নাটোরের বিভিন্ন মৎস্য অভয়াশ্রমের। প্রধান নদীগুলোর পানি কমে যাওয়ায় হুমকির মুখে পড়েছে মা মাছ।

নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা

নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা

দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে মধ্যরাতে শুরু হবে ইলিশ শিকার। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জেলেরা। জাল, নৌকা গোছানোর কাজে পার করছেন ব্যস্ত সময়। দীর্ঘদিন পর রূপালি ইলিশের দেখা পাওয়ার আশায় স্বপ্ন বুনছেন তারা। নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন হওয়ায় ইলিশ উৎপাদন বাড়বে বলে আশা মৎস্য কর্মকর্তাদের।

চাঁদপুরের জেলে পল্লীগুলোতে নেই ঈদের আনন্দ

এবারের ঈদ আনন্দের বার্তা নিয়ে আসেনি চাঁদপুরের জেলে পল্লীগুলোতে। নদীতে মাছ ধরায় দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বেকার জীবন কাটছে জেলেদের। কাজ না থাকায় বন্ধ হয়েছে আয়ের পথ। সংসারে দুবেলা খাবার জুটাতেই হিমশিম খাওয়া জেলেদের স্ত্রী সন্তানদের নতুন জামা কাপড় দেয়ার স্বপ্ন, স্বপ্নই রয়ে গেল।

বরগুনায় জেলেদের চাল বিতরণে অনিয়ম

বরগুনায় জেলেদের চাল বিতরণে অনিয়ম

মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিতরণ করা হয় চাল। তবে সব সময় সঠিক পরিমাণে চাল জেলেদের কাছে পৌঁছায় না। বরগুনা সদরের ৭ নং ইউনিয়ন পরিষদে ক্ষতিগ্রস্ত জেলেদের চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ। চাল বিতরণে দুর্নীতির অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থার নেয়ার কথা জানান ইউএনও।

চৈত্রে ফেরে হাওড়ের আর্থিক সঙ্গতি

শহর বন্দর তাপদাহে পুড়লেও হাওড়ে নবান্ন হয়ে আসে চৈত্র। জলাভূমির এ মাটি জেগে থাকে মাত্র আটমাস। কিন্তু সেই হাওড়ের ভাঙা-দুঃখ আনন্দ কি শুনতে পান?

জাটকা ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু

শুক্রবার (১ মার্চ) জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশ মাছের উৎপাদন বাড়াতে দুই মাসের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। দেশের ৬টি মৎস্য অভয়াশ্রমে নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী এপ্রিল পর্যন্ত। প্রথম দিনে অভিযানে নেমেছে নৌ-পুলিশ, কোস্ট গার্ড ও মৎস্য বিভাগ। জেলেদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে মাইকিংসহ বিতরণ করা হয়েছে লিফলেট।

সীমান্তে নাকফুল বন্ধক দিয়ে ঋণের কিস্তি পরিশোধ!

যুদ্ধের মধ্যে যেখানে জীবন বাঁচানোই দায়, সেখানে এনজিওর ঋণের কিস্তির চাপে দিশেহারা সীমান্তের নিম্ন আয়ের মানুষ। কর্মহীন হয়ে পড়া পরিবারে খাদ্যের জোগান দিতে না পারলেও, ঋণ পরিশোধে চাপ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো। অগত্যা কেউ ধার, কেউ জমানো স্বর্ণ বন্ধক দিয়ে শোধ করছেন কিস্তির টাকা।