ঘূর্ণিঝড়
ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’: চার সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী সতর্কতা সংকেত

ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’: চার সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী সতর্কতা সংকেত

ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ ক্রমেই উপকূলীয় অঞ্চলের দিকে অগ্রসর হওয়ায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী সতর্কতা সংকেত দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ (মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সতর্কতা সংকেত দেয়ার বিষয়ে জানানো হয়।

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে অর্ধশত ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে অর্ধশত ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়নের ৪টি গ্রামের ওপর দিয়ে আকস্মিকভাবে বয়ে গেছে ঘূর্ণিঝড়। মাত্র কয়েক মিনিটে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রতনকান্দি ইউনিয়নের চর চিলগাছা, চিলগাছা, বাহুকা ও ইটালী গ্রামের বেশ কিছু ঘরবাড়ি ও গাছপালা। আজ (মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।

মে মাসের শেষ সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

মে মাসের শেষ সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

গত কয়েক বছরে বেড়েছে নিম্নচাপ এবং ঘূর্ণিঝড়। একটা শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গেই হাজির হচ্ছে আরেকটা। এসে তছনছ করে দিচ্ছে জনজীবন। বঙ্গোপসাগরে নতুন করে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে সাগরে প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

আগামীকাল থেকে সারাদেশে বৃষ্টিপাত কমতে পারে: আবহাওয়া অফিস

আগামীকাল থেকে সারাদেশে বৃষ্টিপাত কমতে পারে: আবহাওয়া অফিস

ভিয়েতনামের উত্তরাঞ্চলে আঘাত হানা টাইফুন ইয়াগির প্রভাবে সৃষ্ট স্থল নিম্নচাপটি সামান্য উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে যশোর এলাকায় গভীর স্থল নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে আজ সারাদেশে বৃষ্টি হবে যা থাকবে আগামীকাল পর্যন্ত। তবে কাল থেকেই ধীরে ধীরে বৃষ্টিপাত কমে যাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

প্রাণঘাতী রূপ নিয়েছে হ্যারিকেন বেরিল

প্রাণঘাতী রূপ নিয়েছে হ্যারিকেন বেরিল

শক্তি সঞ্চয় করে প্রাণঘাতী রূপ নিয়ে নিয়েছে হ্যারিকেন বেরিল। মাত্র ৪২ ঘণ্টার মধ্যে নিম্নচাপটি পরিণত হয়েছে ক্যাটাগরি চার মাত্রার ঘূর্ণিঝড়ে।

ক্যারিবীয় অঞ্চলে শক্তিশালী হারিকেনে রূপ নিয়েছে 'বেরিল'

ক্যারিবীয় অঞ্চলে শক্তিশালী হারিকেনে রূপ নিয়েছে 'বেরিল'

ক্যারিবীয় অঞ্চলের গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় বেরিল শক্তিশালী হয়ে ৩ নম্বর ক্যাটাগরির হারিকেনে রূপ নিয়েছে। এটি দ্রুত আরও তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।

আরইবির ৯৩ ও ওজোপাডিকোর ৮৭ শতাংশ গ্রাহককে বিদ্যুৎ পুনঃসংযোগ

আরইবির ৯৩ ও ওজোপাডিকোর ৮৭ শতাংশ গ্রাহককে বিদ্যুৎ পুনঃসংযোগ

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে প্রায় ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভৌগলিক এলাকায় ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন গ্রাহক সংখ্যা ৩ কোটি ৩ লাখ ৯ হাজার ৭০২ এবং ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ওজোপাডিকো) বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন গ্রাহক ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৮১ জন।

প্রধানমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যাচ্ছেন কাল

প্রধানমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যাচ্ছেন কাল

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যাচ্ছে আগামীকাল (বৃহস্পতিবার, ৩০ মে)। শুরুতে তিনি পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করবেন।

বিটিআরসির মনিটরিংয়ে মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্ক সাইট

বিটিআরসির মনিটরিংয়ে মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্ক সাইট

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্কের সাইটসমূহের সার্বিক অবস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। আজ ( মঙ্গলবার, ২৮ মে) বিটিআরসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

পল্লী বিদ্যুতের বিচ্ছিন্ন ৮০ শতাংশ গ্রাহককে পুনঃসংযোগ

পল্লী বিদ্যুতের বিচ্ছিন্ন ৮০ শতাংশ গ্রাহককে পুনঃসংযোগ

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) এর ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিচ্ছিন্ন হওয়া ৮০ শতাংশ গ্রাহকের মধ্যে বিদ্যুৎ পুনঃসংযোগ সম্পন্ন হয়েছে।

খুলনার ৫৫টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত অসংখ্য গ্রাম

খুলনার ৫৫টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত অসংখ্য গ্রাম

খুলনার উপকূলীয় অঞ্চলগুলো প্লাবিত হওয়ার অন্যতম কারণ দুর্বল বেড়িবাঁধ। লোকালয় বাঁচাতে নিজ উদ্যোগে বাঁধ সংস্কারের কাজ করছেন স্থানীয়রা। দ্রুত বাঁধ সংস্কার না করতে পারলে ক্ষতি বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। খুলনার ৫৫টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙে ও উপচে প্লাবিত হয়েছে অসংখ্য গ্রাম। এর মধ্যে ৩২টি পয়েন্টে ১.৭০৫ কিলোমিটার বাঁধ ভেঙে গেছে। আর ২৩টি পয়েন্টের ৩.৬৮৮ কিলোমিটার বাঁধ ওভারফ্লো হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় চার লাখ মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

তিন বিভাগে প্রাণিসম্পদের ক্ষয়ক্ষতি দেড় কোটি টাকার

তিন বিভাগে প্রাণিসম্পদের ক্ষয়ক্ষতি দেড় কোটি টাকার

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপকূলীয় সব এলাকা। এখনো পানিতে ডুবে আছে অনেক গোচারণ ভূমি। এমন অবস্থায় তৈরি হয়েছে পশুখাদ্যের সংকট। যার প্রভাব পড়তে পারে কোরবানির বাজারে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে বরিশাল, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগে প্রায় দেড়কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।