দুই ফিফটি আর দুই সেঞ্চুরি। টপ অর্ডারের চার ব্যাটারই খেলেছেন পঞ্চাশ পেরুনো ইনিংস। সবমিলিয়ে এসেছে ৫টি পঞ্চাশ পেরুনো ইনিংস। টেস্ট ইতিহাসে ১৩তম বার বাংলাদেশ পার করেছিল ৫০০ রান। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে নিজেদের ওই ব্যাটিং ইনিংসটাই জয় অনেকটা নিশ্চিত করে ফেলেছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দলের জন্য। চতুর্থ দিনে বাকি কাজ সেরেছেন স্পিনাররা।
আরও পড়ুন:
৩০১ রানে পিছিয়ে থেকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিল আয়ারল্যান্ড। এরপর সিলেটে চলল বাংলাদেশের স্পিন তাণ্ডব। অভিষিক্ত হাসান মুরাদ নিজেকে প্রমাণ করেছেন বড় মঞ্চে। পেয়েছেন ৪ উইকেট। আর তিন উইকেট গিয়েছে অভিজ্ঞ তাইজুল ইসলামের ঝুলিতে। দুই উইকেট নাহিদ রানার। আয়ারল্যান্ড থেমেছে ২৫৪ রানে। বাংলাদেশের জয় এসেছে ইনিংস ও ৪৭ রানের ব্যবধানে।
এর আগে আইরিশদের প্রথম ইনিংসে ২৮৬ রানের জবাবে বাংলাদেশ দাঁড় করিয়েছিল ৫৮৭ রানের ম্যারাথন ইনিংস। দেশের ওপেনারদের মধ্যে টেস্টে ২য় সর্বোচ্চ সংগ্রহ করেছেন মাহমুদুল হাসান জয়। অধিনায়ক শান্ত করেছেন রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরি। তবে শতরানের ল্যান্ডমার্কে যেতে না পারার আক্ষেপ ছিল সাদমান, মুমিনুল এবং লিটনের। যদিও দলের এমন দাপুটে এক জয়ের কৃতিত্বটা সমানভাবেই পাবেন তারাও।
সিরিজের এই ম্যাচে জয়ের মাধ্যমে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। মিরপুরে মুশফিকুর রহিমের শততম টেস্টের আগে এমন জয় টাইগারদের দেবে বাড়তি আত্মবিশ্বাস। সেই সঙ্গে সিরিজ জয় দিয়ে বছর শেষের সুন্দর মুহূর্তটাও হাতছানি দিচ্ছে ফিল সিমন্স শিষ্যদের।





