বাংলাদেশের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ব্রেন্ডন কিংকে হারায় ক্যারিবিয়ানরা। এরপর আথাঞ্জে ও কার্টি মিলে ইনিংস বড় করতে থাকেন। দুইজনকেই এল বি ডাব্লিউর ফাঁদে ফেলেন রিশাদ।
এরপর অগাস্তেকে ১৭ রানে রিশাদের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন তানভির। মাত্র ৯০ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে উইন্ডিজরা।
শেষদিকে শাই হোপের ৫৩ রানে ভর করে ম্যাচ সুপার ওভারে নিয়ে যায় উইন্ডিজরা। সুপার ওভারে বাংলাদেশকে ১১ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১ রানে হার মানে টাইগাররা।
আরও পড়ুন:
এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই আকিলের শিকারে পরিণত হন ইনফর্ম ওপেনার সাইফ হাসান।
মাত্র ৬ রান করে দলীয় ২২ রানে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি। এরপর ব্যক্তিগত ১২ রানে ক্যাচ আউটের শিকার হন হৃদয়। ১৫ রান করে বিদায় নেন নাজমুল শান্তও।
শেষ দিকে মিরাজের ৩২ ও রিশাদের ১৪ বলে ৩৯ রানের ক্যামিও ইনিংসে ২১৩ রানের পুঁজি পায় টাইগাররা।





