২০১৪ সালের পর দ্বিতীয় দফায় নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুযোগ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সামনে। কিন্তু, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নবম নারী বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। নিরাপত্তার কারণে বাংলাদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞায় অংশগ্রহণকারী চারটি দেশ। তাই আইসিসি বিকল্প ভেন্যু খুঁজছে। কিন্তু, স্বাগতিক হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না সরকার। যে কারণে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসর বাংলাদেশেই আয়োজনে সবোর্চ্চ প্রচেষ্টা সরকার।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুুঁইয়া বলেন, নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করা আমাদের জন্য ভালো হবে। যেহেতু একটা খারাপ সময় পার করছে দেশ। তবে যারা এখানে মেহমান হয়ে আসবে তাদের নিরাপত্তা দেয়াও আমাদের দায়িত্ব। সবার সাথে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নিবো। আমাদের আইসিসি সাথে কথা চলছে।
এদিকে, পরিবর্তনের হাওয়া লাগতে যাচ্ছে ক্রিকেট বোর্ডে। আইসিসির নিয়ম মেনেই তা করা হবে। সাথে পরিকল্পনা চলছে দেশের ফেডারেশনগুলোকে রাজনীতি মুক্ত করার।
উপদেষ্টা আসিফ বলেন, ‘বোর্ডের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ফেডারেশনের যে সংবিধান রয়েছে সেটা মেনেই পরির্বতন করা হবে।’
ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রে সাফল্য আনতে খেলোয়াদড়ের মানসিক বিকাশ ও মান উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ স্পোর্টস ইন্সটিটিউড গড়ার পরিকল্পনা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের।
তিনি বলেন, ‘খেলোয়াড়, কোর্সদের কাছে এইটা হবে একটা বিশেষায়িত ইন্সটিটিউড।’
তবে, প্রকল্পটি আছে প্রাথমিক অবস্থায়। প্রাথমিক কার্যক্রম শেষে নির্ধারণ করা হবে বাংলাদেশ স্পোর্টস ইন্সটিটিউডের বাজেট।