বোলার তাসকিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা যারা খেলছি, সবাই কিন্তু শতভাগ চেষ্টা করছে। একইসঙ্গে ম্যাচগুলো জেতার চেষ্টা করা হচ্ছে। যতো কথাই হোক একটা ম্যাচ যদি জিম্বাবুয়ের সঙ্গে হেরে যাই, তখন আবার অন্যরকম কথা হবে।’
জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি নিচ্ছে টাইগাররা। এ যেন বিশ্ব ক্রিকেট থেকে একটু উল্টো পথেই হাঁটছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। কারণটা স্পষ্ট চলছে আইপিএলের আসর, যার শেষটা হবে ২৬ মে। তাহলে হিসাব পরিস্কার যে, বেশিরভাগ ক্রিকেটারদের জন্যই ৪ জুন থেকে শুরু হওয়া টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসরের মূল প্রস্তুতির মঞ্চ এটিই।
আর এর মধ্যে ইংল্যান্ড ছাড়া কোনো দলই আন্তর্জাতিক সিরিজ খেলবে না। বিসিবি বলতে পারে, আইপিএলের কারণে অনেক দেশের ক্রিকেটাররা ব্যস্ত থাকায় কোনো দল বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আগ্রহী হয়নি। তাই হয়তো অনেকটা বাধ্য হয়েই রোডেশিয়ানদের বিপক্ষে খেলতে হচ্ছে।
তাহলে প্রশ্ন কেন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি আসর থেকে মোস্তাফিজকে নিয়ে আসা হলো? যেখানে বিশ্ব ক্রিকেটের তারকারা বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিচ্ছে, সেখানে মোস্তাফিজ কী পারতো না নিজের সেরা প্রস্তুতি নিতে?
বিশ্বকাপে থাকা আয়ারল্যান্ডও পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে। সেই তুলনায় জিম্বাবুয়েকে দিয়ে প্রস্তুতির ঘাটতি মেটানোর পিপাসা কতটুকু মিটবে, সেই প্রশ্ন থেকেই যায়।