কারণ, প্রথম ম্যাচের দিন টিকিট কাউন্টারে তেমন ভিড় নেই। দর্শক কম থাকায় মাইকিং করে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। এদিকে ভিড় না থাকায় কোনোরকম ভোগান্তি ছাড়াই ম্যাচের টিকিট কিনেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। এ নিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেন সমর্থকরা।
এক সমর্থক বলেন, ‘বাংলাদেশের খেলা, এজন্যই দেখতে আসছি। আর টিকিট কাউন্টারে তেমন ভিড় নেই। খুব সহজেই টিকিট সংগ্রহ করতে পারছি।’
দর্শকরা স্বস্তিতে থাকলেও হতাশ স্টেডিয়ামের আশপাশের ব্যবসায়ীরা। কাঙ্ক্ষিত দর্শক না থাকায় অলস সময় পার করছেন জার্সি, পতাকা ও টুপি বিক্রেতারা। কেউ কেউ ঢাকা থেকে এসেছেন জার্সি বিক্রি করতে। দর্শক কম থাকায় হতাশাও প্রকাশ করেন তারা।
জার্সি বিক্রেতারা বলেন, ‘ঢাকা থেকে আমরা আসছি। কিন্তু স্টেডিয়ামের আশপাশে তেমন দর্শক, সমর্থকদের দেখছি না। আর বেচাকেনা না হওয়ায় আমাদের অলস বসে থাকতে হচ্ছে।’
স্টেডিয়াম এলাকায় প্রবেশের প্রধান গেইট দেখে বুঝার উপায় নেই যে, সিলেটে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি সিরিজ আয়োজন হচ্ছে। বলা যেতে পারে, প্রচারণার অভাবেই ম্যাচ নিয়ে দর্শকদের মাঝে আগ্রহ নেই।