এসময় জামায়াত আমির জানান, এনসিপি ও এলডিপিকে নিয়ে জামায়াতের নেতৃত্বে ১০ দলীয় নির্বাচনি সমঝোতার জোটের আত্মপ্রকাশ হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আরও অনেকের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও তাদের জোটে যুক্ত করা যায়নি। জোটের সমঝোতা চূড়ান্ত হয়েছে। আসন সমঝোতা প্রায় শেষ হয়েছে। মনোনয়ন পত্র দাখিলের পর আসন বন্টন চূড়ান্ত হবে। ন্যায্যতার ভিত্তিতে আসন তুলে দেয়া হবে।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘এখনও সবার জন্য সমতল মাঠ তৈরি হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) অলি আহমেদ বীর বিক্রম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন, খেলাফত মজলিশের আহমদ আব্দুল বাছেত, জাগপার সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধানসহ ৮ দলের শীর্ষ নেতারা।
তবে এনসিপির কেউ এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না। তবে জামায়াত আমির জানিয়েছেন, এনসিপি নিজেরাই সংবাদ সম্মেলন করে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবে।





