আজ (শনিবার, ২৯ নভেম্বর) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে করা এক পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
মাহদী আমিন লেখেন, ‘আমরা যতটুকু শুনেছি, দেশবাসীর দোয়া ও ভালোবাসায় সিক্ত আপসহীন নেত্রীর শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে, তাকে লন্ডনে নিয়ে উন্নত চিকিৎসার পরিকল্পনা করছে জিয়া পরিবার। এই বছরেই লন্ডনের যে হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের অধীনে ৪ মাস থেকে তিনি অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন, তাদের সঙ্গে এরই মধ্যে যোগাযোগ করেছেন তারেক রহমান ও তার স্ত্রী। সেই লক্ষ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত একটি বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থার উদ্যোগও নেয়া হচ্ছে।’
তিনি লেখেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়া যেন আজ পুরো বাংলাদেশের আবেগ, আকাঙ্খা ও অনুভূতির প্রকাশ। এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও, তার চিকিৎসা মূলত দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি চিকিৎসকদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান।’
আরও পড়ুন:
তারেক রহমানের উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেকেই হয়তো জানেন না, ম্যাডামের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে, দেশ-বিদেশে সমন্বয়ের মূল দায়িত্ব পালন করছেন ডা. জুবাইদা রহমান। আর সেখান থেকেই মমতাময়ী মায়ের চিকিৎসায় যেন কোনো ধরনের বিলম্ব বা সীমাবদ্ধতা না ঘটে, তার জন্য তারেক রহমান সর্বোচ্চ গুরুত্ব ও অটল দৃঢ়তা নিয়ে, প্রতিটি পদক্ষেপ তদারকি ও পরিচালনা করছেন।’
এছাড়া খালেদা জিয়াকে দেখতে বিপুল সংখ্যক মানুষ হাসপাতালে ছুটে গেলেও, সিসিইউর ভেতরে ঢুকতে পারছেন না উল্লেখ করে তিনি জানান, ইনফেকশনের প্রবল ঝুঁকির কারণে সেখানে প্রবেশের অনুমতি নেই। দূর থেকেই মানুষ তার প্রতি ভালোবাসা ও উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।





