সংগঠনে ইঞ্জিনিয়ার খোয়াইচিং মং শাককে আহ্বায়ক, ইখতিয়ার ইমনকে সদস্য সচিব এবং পাইশিখই মার্মাকে মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে পাহাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণ করে পর্যটন খাত সমৃদ্ধ করার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়।
আরও পড়ুন:
তারা পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করে সম্প্রীতি রক্ষার অঙ্গীকারও ব্যক্ত করেন। এছাড়া হারিয়ে যেতে বসা নৃ-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষার পরিকল্পনাও আয়োজনে আলোচিত হয়। ত্রিপুরা, মারমা, চাকমা ও বাঙালিসহ ১৪টি প্রধান ক্ষুদ্রগোষ্ঠীর প্রতিনিধি এতে উপস্থিত ছিলেন।





