তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার আমলে তার গদিকে চ্যালেঞ্জ করে আন্দোলন করেছিলাম আমরা। সেই সময়েও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এমন বর্বরোচিত হামলার শিকার হই নি আমরা। এটা একটা টার্গেট মিশন ছিল, আমাদের টার্গেট করে অন্যদের মেসেজ দেয়ার জন্য।’
এ সময় নিজের ওপর হামলার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ ঘটনার বিচার না হলে ভবিষ্যতেও রাজনৈতিক নেতারা এ ধরনের হামলার টার্গেট হতে পারেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
তিনি জানান, হামলার ঘটনায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন।
আরও পড়ুন:
প্রশ্ন তুলে নুর বলেন, ‘যদি তাদের সম্পৃক্ততা না থাকে, তাহলে এ হামলা চালালো কারা?’ যত বড় কর্মকর্তা বা প্রভাবশালী ব্যক্তিই হোক না কেন, হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে চাকরিচ্যুত করার দাবি জানান নুর।
তিনি আরও বলেন, ‘পাহাড়ে চলমান অস্থিরতা এবং সাম্প্রতিক হামলার ঘটনা ইঙ্গিত দিচ্ছে। দেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে বড় ধরনের রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে।’
এ সময় তিনি সাবেক নির্বাচন কমিশনারদের একতরফা নির্বাচনের কারণে জবাবদিহির মুখে পড়ার উদাহরণ টেনে বর্তমান সরকারকে সতর্ক করেন। সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে ব্যর্থ হলে বর্তমান সরকারের প্রতিনিধিদের একই পরিণতি হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন নুরুল হক নুর।





