তিনি বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের অধীনে বাংলাদেশে আর কোনো নির্বাচন হবে না। সেই সঙ্গে আগামীর নতুন বাংলাদেশে আওয়ামী নির্বাচনেই অংশ নিতে পারবে না। এমনকি পৃথিবীর কোথাও বিপ্লবী ও পরাজিত ফ্যাসিস্ট একসঙ্গে রাজনীতি করতে পারে না; হয় বিপ্লবীরা থাকবে নয়তো ফ্যাসিস্ট। এক কথায় ৫ আগস্টেই বাংলাদেশর জনগণ আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ক্লোজড করে দিয়েছে।’
আরও পড়ুন:
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘নিউ ইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের নিরাপত্তা না দেয়াটা অন্তর্বর্তী সরকারেই দুর্বলতা যেই দুর্বলতার চিত্র সারাদেশেই দেখা যাচ্ছে।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘অভ্যুত্থানে রাজপথে একসঙ্গে দাবি আদায়ের আন্দোলনের গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপি কাজ করেছে, মানুষ দুটি দলকে একসঙ্গে দেখতে চায়, তাই আলোচনা চলছে।’
নির্বাচন প্রশ্নে সারজিস আলম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে কোনো সমস্যা নেই। তবে তার আগে এই দৃশ্যমান বিচার ও জুলাই সনদের মাধ্যমে একটি গণপরিষদ নির্বাচন দিতে হবে।’
এসময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক এহতেশাম হক, যুগ্ম সদস্য সচিব প্রীতম দাস, সুনামগঞ্জ জেলা এনসিপি প্রধান সমন্বয়ক দেওয়ান সাজাউর রাজার প্রমুখ।





