এর আগে শিক্ষার্থীরা জঘন্য এই অপরাধের বিচারের জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনাল গঠনসহ ৫ দফা দাবির স্মারকলিপি তুলে দেন উপদেষ্টার হাতে।
বৈঠকের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা জানান, ছাত্রীদের দাবিগুলো যৌক্তিক। এবং ধর্ষণ মামলাগুলোকে যাতে কোনোরকম কালক্ষেপণ না করা হয় সেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এছাড়া ধর্ষণ অপরাধের বিচারে আইনের সংশোধন খসড়া এর মধ্যেই তৈরি বলেও জানান তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আছিয়ার মামলা যেন কালক্ষেপণ না হয়, সেজন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নারীর ওপর নির্যাতন ও হয়রানি বন্ধে কোনরকম ছাড় না দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
মোরাল পুলিশিং নিয়ে সতর্ক করে সবার উদ্দেশ্যে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘নিজেকে নৈতিকভাবে পরিশুদ্ধ করুন। ধর্মের নাম করে মোরাল পুলিশিং করা যাবে না।’
এখানে শিক্ষার্থীরা জানান, বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে তনু, মুনিয়া ও আয়নাঘরের বন্দিদের ধর্ষণ মামলার প্রভাবশালী অপরাধীদেরও বিচার শুরু করতে হবে।