এদিন ফজরের নামাজের পরপরই ময়দানে শুরু হয় বয়ান, আমল ও জিকির। বাদ ফজর বয়ান করেন পাকিস্তানের মাওলানা জিয়াউল হক। পরে তালিমের আমল চলে খিত্তায় খিত্তায়।
আগত মুসল্লিরা বলছেন, ইজতেমা থেকে ইসলামের শিক্ষা গ্রহণ করা হবে। মোনাজাত এ কামনা করা হবে মানবকুলের সুখ শান্তি ও আল্লাহ নৈকট্যের। জুম্মার নামাজ পড়াবেন মাওলানা জুবায়ের। ময়দানে চলছে জিকির, দ্বীনি আলোচনা।
বিশাল ময়দান জুড়ে বসানো হয়েছে ১৮টি ওয়াচ-টাওয়ার। মূল খিত্তায় ও সতর্ক অবস্থানে আছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক জানান, ইজতেমা সফল করতে সব ধরনের আয়োজন শেষ। এবার রেকর্ড সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসুল্লি বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিয়েছেন।
সারাদেশ থেকে আগত মুসল্লিদের সুবিধার্থে ময়দানে জেলাভিত্তিক খিত্তা নম্বর ও ম্যাপ নির্ধারণ করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা শুরু হবে ৩-৫ ফেব্রুয়ারি।