তিনি বলেন, 'কেন বা কী কারণে অভ্যুত্থান করা হলো বা তরুণরা কী চায় তা লিখা ছিল দেয়ালে। স্বৈরাচার পতনের পর নানান জটিলতা তৈরি হয়েছে। ছাত্রদের বাদ দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার করার চেষ্টা করা হয়েছিল। ছাত্র ও সমন্বয়কদের সমন্বয়ে নতুন রাজনৈতিক দল আসতে যাচ্ছে সেটাকে বিতর্তিক করার চেষ্টা হচ্ছে।'
এসময় সংবিধান সংস্কার নিয়েও আলোচনা করেন তিনি।
অভ্যুত্থান নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সাথে নিয়ে মোড়ক উন্মোচনের সময় অন্যান্যের মধ্যে কেন্দ্রীয় ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মিতু সরকার স্থানীয় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রকাশিত সাময়িকীতে অভ্যুত্থানের সময়ে আন্দোলনকে চাঙা করতে নরসিংদীর বিভিন্ন দেয়ালে আঁকা গ্রাফিতির ছবি এবং সেগুলোর পেছনের গল্প তুলে ধরা হয়। কয়েক মাসের ব্যবধানে দেয়াল থেকে মুছে ফেলা গ্রাফিতিগুলোকে স্থায়ীভাবে লিপিবদ্ধ করতেই 'দেয়ালের সংবিধান' নামে এই সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন করা হয় বলে জানান সম্পাদনা পরিষদের সদস্যরা।