পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের ৭ জনের একটি দল ডামুড্যা উপজেলার আকালবরিশ গ্রামে পৌঁছায়। এরপর সবাইকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে একে একে বিস্ফোরণ ঘটানো হয় ১২৩টি হাত বোমা।
শরীয়তপুরের সহকারি পুলিশ সুপার মুশিফুর রহমান বলেন, ‘কি উদ্দেশে বোমা রেখে গিয়েছিল তা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
আজ ভোরে স্থানীয়রা সড়কের পাশে ১০ ব্যাগে বোমা সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল ঘিরে রাখে। সন্ধ্যায় বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করার মধ্য দিয়ে কোনো রকম দুর্ঘটনা ছাড়াই টানা প্রায় ১২ ঘণ্টার উদ্বেগের অবসান ঘটে। স্বস্তি ফেরে এলাকাবাসীর মনে।
সাধারণ এলাকাবাসীদের একজন বলেন, পুলিশ এসে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিষ্ক্রিয় করেছে। এখন স্বস্তি ফিরে এসেছে।
আরেকজন বলেন, ‘অনেক উদ্বেগে ছিলাম সারাদিন।’
রোববার ( ১০ নভেম্বর) পাশের জেলা মাদারীপুরের কালকিনিতে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাশকতার জন্য কোনো পক্ষ বোমাগুলো ব্যবহারের চেষ্টা করেছে কী না সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।