গেলো রোববার ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটলে আহত হন কুমিল্লা জেলার আতাউর রহমান সেলিম নামের একব্যক্তি। তারপর শুরু হয় পুলিশের অভিযান। প্রথম দিন পাঁচটি ককটেল উদ্ধার করে তা নিষ্ক্রিয় করে অভিযান শেষ করে পুলিশ। পরের দফায় আবারও ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় সেখানে থেকে যাওয়া আরও ৩৯টি ককটেল। এ ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী।
আরও পড়ুন:
পুলিশ জানায়, আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য স্থানীয় বাদশার নেতৃত্বে চলছিলো বিস্ফোরক তৈরির কার্যক্রম। প্রথম দিনের অভিযানে ৩৯টি ককটেল ছাড়া পরার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আলোর স্বল্পতার কারণে প্রথম দিন ককটেল উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। দুই দিন পর আরেকটি অভিযান চালিয়ে এসব উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয়দের দাবি, পুলিশের অবহেলায় অভিযানের পরেও ওই বাড়িতে থেকে যায় বিপদজনক ৩৯টি বিস্ফোরক।





