মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ আলতাফ-উল-আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিম্নের তথ্যসমূহ যেমন- নাম, পদবি ও সংবাদ মাধ্যমের নাম-ঠিকানা, মামলার নম্বর ও তারিখ, মামলা দায়েরের স্থান, মামলার সংক্ষিপ্ত স্থান বিবরণ, মামলার বর্তমান অবস্থা, অভিযুক্তের হাল (গ্রেপ্তার-জামিন) ও মন্তব্য নির্ধারিত ছকে সংযোজন করতে হবে।
এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, প্রতিকার প্রত্যাশী সাংবাদিকরা ব্যক্তিগতভাবে-সম্পাদকের সুপারিশসহ ইমেইলে ([email protected]) তাদের আবেদন পিডিএফ আকারে পাঠাতে পারবেন। এক্ষেত্রে সাংবাদিকতার প্রত্যয়ন-প্রমাণ-গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র এ সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে; সাংবাদিক বলতে প্রেস কাউন্সিল অ্যাক্ট , ১৯৭৪ এর সেকশন ২(জি) এ বর্ণিত সংবাদকর্মীদের বোঝাবে।
অডিও-ভিজুয়াল এবং ডিজিটাল-অনলাইন মিডিয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আইন, বিধিতে (যদি থাকে) বর্ণিত সংজ্ঞা প্রযোজ্য হবে অথবা পূর্বোক্ত আইনের সংজ্ঞা প্রযোজ্য হবে।
সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্বের বাইরে ব্যক্তিগত দায় রয়েছে এমন কোনো মামলার তথ্য প্রেরণ করা যাবে না বলে তথ্য বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে।— বাসস