এতে সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ছাড়াও অভিযুক্ত অন্যরা হলেন— মারিয়া কিশপট্ট এবং ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ। উত্তরা পশ্চিম থানায় অভিযোগ করার পর সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।
ডিবি জানায়, সাংবাদিক আনিস আলমগীর গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে কিছু বিষয়ে উত্তর দিতে না পারায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আরও পড়ুন:
দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার অনুসারীরা বিভিন্ন কৌশলে ঘাপটি মেরে দেশে অবস্থান করে দেশের স্থিতিশীলতা ও অবকাঠামো ধ্বংস করার জন্য রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ সংগঠনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন। তারা সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন টেলিভিশনের টকশোতে বসে নিষিদ্ধ সংগঠনকে ফিরিয়ে আনার প্রোপাগান্ডা চালিয়ে আসছেন। যার মাধ্যমে তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের পাঁয়তারা করে আসছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কিছু বিষয়ে কথা বলার জন্য আমরা তাকে নিয়ে এসেছি। এ বিষয়ে পরে জনসংযোগ শাখা থেকে আপনাদের বিস্তারিত জানানো হবে।’





