পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, ত্রিপলী, লিবিয়া এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এর সহযোগিতায় তাদের দেশে আনা হয়।
ফ্লাইটযোগে দেশে আসা বাংলাদেশিদের বেশিরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার জন্য পাচারকারীদের সহায়তায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই সেখানে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।
দেশে ফেরত আসার পর এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে আর যেন কেউ লিবিয়াতে না যায় এ বিষয়ে তাদেরকে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সবাইকে আহ্বান জানান।
আইওএমের পক্ষ থেকে লিবিয়া থেকে প্রত্যাবাসনকৃত প্রত্যেককে ৬ হাজার টাকা, কিছু খাদ্য সামগ্রী উপহার, মেডিক্যাল চিকিৎসা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।
লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, ত্রিপলী এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এক সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।