পরে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এখনো দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি।
চিকিৎসকরা জানান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে আসা রোগীদের শরীরের ২ থেকে ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের শ্বাসনালীও পুড়ে গেছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের ঢাকায় পাঠানো হতে পারে। এদিকে চিকিৎসায় সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে মালিকপক্ষ।
চমেক হাসপাতাল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের রফিক উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘১২ জন রোগী এসেছে চট্টগ্রামের শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড থেকে। তাদের ৯৯% থেকে সর্বনিম্ন ২% পর্যন্ত পুড়ে গেছে। একজন ছাড়া বাকি সবারই শ্বাসনালী পুড়ে গেছে।’
বাংলাদেশ শিপ ব্রেকিং অ্যাসোসিয়েশন সহকারী সচিব নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘৭ জনের অবস্থা খুবই গুরুতর। কারো ৭০%, কারো ৯০%, কারো ৮০% পুড়ে গেছে।’