ওবায়দুল হাসান বলেন, ‘সুপ্রিমকোর্টের ভবন রেকর্ড, কোর্ট প্রাঙ্গণ, বিচারপতিদের বাড়ি ঘর, জাজেজ টাওয়ার, বিচারপতিদের শারীরিক হেনস্তা এবং জেলা জজ কোর্ট ও রেকর্ড রুমসমূহ রক্ষার স্বার্থে আমাকে এ সিদ্ধান্ত নিতে হলো।’
এর আগে দুপুরে প্রধান বিচারপতির পদত্যাগপত্র আইন মন্ত্রণালয়ে পৌঁছায়। সব প্রক্রিয়া শেষ করে তা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হবে বলে সে সময় জানানো হয়। ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে এখন আশফাকুল ইসলাম দায়িত্ব পালন করবেন।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সাথে কথা বলে সন্ধ্যার মধ্যে পদত্যাগের কথা জানিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে বলেও জানান।
অন্যদিকে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ আপিল বিভাগের বিচারপতিদের পদত্যাগের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে সকাল ১১ টা থেকে অবস্থান নেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শিক্ষার্থীরা দুপুর ১টার মধ্যে বিচারপতির পদত্যাগের আল্টিমেটামও দেয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী সময়ে পদত্যাগ করেন ওবায়দুল হাসান।