ইসি জানায়, উপজেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার মেয়রের পদে থেকে নির্বাচন করা যাবে না। এসব পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত ও সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত অফিস প্রতিষ্ঠানের বা করপোরেশন অথবা সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, কর্তৃপক্ষ এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের মিশনসমূহে চুক্তিভিক্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য পদ্ধতিগতভাবে পদত্যাগ করতে হবে।
একাধিক আসনে প্রার্থিতা
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ১৩ (ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে কোনো ব্যক্তি একই সময়ে তিনটির অধিক নির্বাচনি এলাকায় প্রার্থী হতে পারবেন না। যদি কোনো ব্যক্তি একই সময়ে তিনটির অধিক নির্বাচনি এলাকায় প্রার্থী হন, তাহলে সব নির্বাচনি এলাকার জন্য তার সব মনোনয়নপত্র বাতিল হবে।
আরও পড়ুন:
নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের জন্য ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৪৪ (খ) অনুসারে, প্রত্যেক নির্বাচনি এজেন্টকে অথবা এজেন্ট নিয়োগ করা না হলে প্রার্থী কর্তৃক নিজে নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের জন্য (ব্যক্তিগত ব্যয় ব্যতীত) তফসিলি ব্যাংকে পৃথক অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন হবে। উক্তরূপ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যক্তিগত ব্যয় ব্যতীত নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যয়ের সমুদয় অর্থ পরিশোধ করতে হবে। নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০২৫ এর বিধি ২৯ অনুসারে নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের জন্য তহবিলের সম্ভাব্য উৎসের বিবরণী ফরম-২০-এ এবং প্রার্থীর সম্পদ, দায়-দেনা ও তার বাৎসরিক ব্যয় বিবরণী ফরম-২১ এ মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দাখিল করার বিধান রয়েছে।





