তিনি বলেন, ‘ভূমিকম্পের মতো অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে বিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়া যাবে না। ভূমিকম্প যে কোনো সময় হতে পারে, তাই আতঙ্ক নয় বরং সতর্কতা ও প্রস্তুতিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যালয়গুলোকে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক নির্দেশনা এরইমধ্যে পাঠানো হয়েছে।’
আরও পড়ুন:
উপদেষ্টা বলেন, ‘বর্তমানে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৩২ হাজার প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য, যা বিদ্যালয় পরিচালনায় বড় বাধা তৈরি করছে। মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে এ পদোন্নতি দীর্ঘদিন আটকে রয়েছে। বিষয়টি বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। মামলা নিষ্পত্তি হলেই ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে। এরপর যেসব পদ শূন্য হবে, সেগুলোতে নতুন নিয়োগ দেয়া হবে।’
ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, ‘শিক্ষক সংকট দূর করতে এরইমধ্যে বড় আকারে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।’ এতে দেশে প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থা আরও গতিশীল হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
এছাড়াও টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসকের জেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জারুল, সোনালু ও কৃষ্ণচূড়া রোপন নিয়ে তার প্রশংসা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক, টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন মিয়াসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।





