রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবেই হয়তো কিছু দিন পরপর রাজনৈতিক দলগুলো উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের বিষয়ে এমন অভিযোগ তোলে বলেন মন্তব্য করেন আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, ‘উনারা কিছুদিন পরপরই এ ধরনের কথা বলেন। কিন্তু আমাদের সবার সঙ্গে উনাদের এত আন্তরিক সম্পর্ক, আপনারা যদি দেখতেন আপনারা অবাক হয়ে যেতেন। আমরা মনে করি এটা হয়তো রাজনৈতিক কৌশলের অংশ বা হয়তো জেনুইন কনসার্ন আছে। আমরা এগুলো নিয়ে নিজেরা নিজেরা কথা বলি আর ভাবি যে, আসলে উনারা কী বলতে চান। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদে যারা আসছেন, প্রধান যে তিনটা স্টেক হোল্ডার আছে— বিএনপি, জামায়াত, এনিসিপি। এনসিপি মানে তখনকার ছাত্র নেতারা। প্রত্যেকের ব্যাপারে উনাদের সম্মতি ছিল। এটুকই আমি জানি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি যখন উনাদের সঙ্গে কথা বলি মনে হয় উনারা আমাদের কার্যক্রমে খুবই খুশি আছে। এ্যাট লিস্ট বিএনপি আর জামায়াতকে মনে হয়। আমরা এটা নিয়ে বিচলিত না, আমরা আমাদের দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচবো। এরকম একটা অবস্থায় আছি।’
আরও পড়ুন:
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে শ্রম আইন অ্যামেন্ডমেন্ট ও নির্বাচন সংক্রান্ত আরপিও আইন চূড়ান্তভাবে পাশ হয়েছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা।
এছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন, জুলাই স্মৃতি জাদুঘর আইন ও সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় আইনের ব্যাপারে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।





