গ্রেডভিত্তিক প্রস্তাবিত বেতন হলো: গ্রেড-২ এ ১ লাখ ২৭ হাজার ৪২৬ টাকা, গ্রেড-৩ এ ১ লাখ ৯ হাজার ৮৪ টাকা, গ্রেড-৪ এ ৯৬ হাজার ৫৩৪ টাকা, গ্রেড-৫ এ ৮৩ হাজার ২০ টাকা, গ্রেড-৬ এ ৬৮ হাজার ৫৩৯ টাকা, গ্রেড-৭ এ ৫৫ হাজার ৯৯০ টাকা, গ্রেড-৮ এ ৪৪ হাজার ৪০৬ টাকা, গ্রেড-৯ এ ৪২ হাজার ৪৭৫ টাকা ও গ্রেড-১০ এ ৩০ হাজার ৮৯১ টাকা।
নিম্ন গ্রেডগুলোর জন্য প্রস্তাবিত বেতন হলো: গ্রেড-১১ তে ২৪ হাজার ১৩৪ টাকা, গ্রেড-১২ তে ২১ হাজার ৮১৭ টাকা, গ্রেড-১৩ তে ২১ হাজার ২৩৮ টাকা, গ্রেড-১৪ তে ১৯ হাজার ৬৯৩ টাকা, গ্রেড-১৫ তে ১৮ হাজার ৭২৮ টাকা, গ্রেড-১৬ তে ১৭ হাজার ৯৫৫ টাকা, গ্রেড-১৭ তে ১৭ হাজার ৩৭৬ টাকা, গ্রেড-১৮ তে ১৬ হাজার ৯৯০ টাকা, গ্রেড-১৯ তে ১৬ হাজার ৪৪১ টাকা এবং গ্রেড-২০ এ ১৫ হাজার ৯২৮ টাকা।
সরকারি চাকরির বেতন গ্রেড
গ্রেড অনুযায়ী প্রস্তাবিত বেতন (টাকা)
গ্রেড-২
১,২৭,৪২৬ টাকা
গ্রেড-৩
১,০৯,৮০৪ টাকা
গ্রেড-৪
৯৬,৫৩৪ টাকা
গ্রেড-৫
৮৩,২০৮ টাকা
গ্রেড-৬
৬৮,৫৩৯ টাকা
গ্রেড-৭
৫৫,৯৯০ টাকা
গ্রেড-৮
৪৪,৪০৬ টাকা
গ্রেড-৯
৪২,৪৭৫ টাকা
গ্রেড-১০
৩০,৮৯১ টাকা
গ্রেড-১১
২৪,১৩৪ টাকা
গ্রেড-১২
২১,৮১৭ টাকা
গ্রেড-১৩
২১,২৩৮ টাকা
গ্রেড-১৪
১৯,৬৯৩ টাকা
গ্রেড-১৫
১৮,৭২৮ টাকা
গ্রেড-১৬
১৭,৯৫৫ টাকা
গ্রেড-১৭
১৭,৩৭৬ টাকা
গ্রেড-১৮
১৬,৯৯০ টাকা
গ্রেড-১৯
১৬,৪৪১ টাকা
গ্রেড-২০
১৫,৯২৮ টাকা
আরও পড়ুন:
মূল্যস্ফীতির চাপ মোকাবিলায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে গত ২৭ জুলাই জাতীয় বেতন কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশন চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে চায় নির্ধারিত সময়ের আগে, ভোটের আগেই অর্থাৎ আগামী ডিসেম্বর মাসে। এরইমধ্যে বেতন কাঠামোর খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে। গত ১০ বছরের মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় ২০৩০ সাল নাগাদ বেতন কত বাড়তে পারে, সে বিষয়েও সুপারিশ করছে কমিশন।





