আজ (মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর) সকালে এক ব্রিফিংয়ে বেবিচক চেয়ারম্যান জানান, ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে এই আগুনের সূত্রপাত হয়।
এর আগে, বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাবনা নিয়ে ১৯টি সতর্কতামূলক চিঠি পেয়েছিল বেবিচক, বিষয়টি স্বীকার করে চেয়ারম্যান বলেন, ‘সেই চিঠিগুলোর বেশিরভাগই ভুল ব্যাখ্যা বা অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে পাঠানো হয়েছিল।’
এসময় এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক জানান, নতুন কার্গো টার্মিনাল নির্মাণের জন্য ঠিকাদারদের সঙ্গে বেবিচকের প্রায় এক হাজার কোটি টাকার আর্থিক গ্যাপ রয়েছে, যার ফলে এখনই সেখান থেকে কার্যক্রম শুরু করার সম্ভাবনা নেই।
তবে তিনি দাবি করেন, ‘এ ঘটনার কারণে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মানদণ্ড বা আন্তর্জাতিক রেটিং কমে যাওয়ার কোনো শঙ্কা নেই।’





