প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মিরাজুল ইসলাম উকিল, এনডিসি স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সম্প্রতি এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সিটি করপোরেশন এলাকার ৪৬টি বিদ্যালয়ের তালিকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কর্তৃক প্রত্যয়নসহ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, জেলার ৪৮৮টি বিদ্যমান মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তথ্য আইপিইএমআইএস সিস্টেম থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। ১০টি সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত বিদ্যালয়ের তালিকা পূর্বে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের কাছ থেকে সংগৃহীত হয়।
আরও পড়ুন:
প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রত্যয়নপত্রে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের স্বাক্ষর বাধ্যতামূলক।
‘বিদ্যমান মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১০টি সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এই উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোর শ্রেণিকক্ষ, স্যানিটেশন, বিশুদ্ধ পানি, প্রশাসনিক ভবন ও খেলার মাঠের অবকাঠামো উন্নয়ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই উদ্যোগের ফলে দেশের প্রাথমিক শিক্ষার পরিবেশ আরও উন্নত হবে এবং শিক্ষার্থীদের পাঠদানে আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে।—বাসস





