সেফ এক্সিট নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশ আমাদের। এটাই আমাদের শেষ ঠিকানা। আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাচ্ছি। একটা নির্বাচন দিয়ে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে চাচ্ছি। আমরা তো নিজেরা সেফ এক্সিট চাচ্ছি না। আমরা দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে আমি আমার ঘরে থাকবো। আমি দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে বিমানে পালিয়ে যাবো, আমার তো সেকেন্ড হোম নাই। দেশেও তো আমার বাড়ি নাই, ভাড়া ঘরে থাকি।’
এ সময় তার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করা সমালোচনার জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি। তারা ঠিকমতো নির্ভয়ে উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে পূজা-পার্বণ, সাংস্কৃতিক উৎসব করতে পারছে কি না এ দেখভাল করার দায়িত্ব আমার। বলা হয়ে থাকে আগেও তো আলেম ধর্ম মন্ত্রী ছিলেন, তারা গিয়েছেন কি না এ তর্কে যাবো না। আমাকে যেতে হবে। এটা সেক্যুলার রাষ্ট্র।’
আরও পড়ুন:
পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি জোরদার করতে এ সম্প্রীতি সমাবেশের আয়োজন করে পার্বত্য চট্টগ্রাম ওলামা পরিষদ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ছাদেক আহমদ, জেলা প্রশাসক হাবিব উল্লাহ, পুলিশ সুপার ড.এস.এম ফরহাদ হোসেন, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল আলীম।
অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম ওলামা পরিষদের সভাপতি হাজী শরীয়ত উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রাঙামাটিতে বসবাসরত বিভিন্ন ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি ও ধর্মীয়-গুরুরা বক্তব্য রাখেন। পরে ধর্ম উপদেষ্টা রাঙামাটির মনোঘর আবাসিক বিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত প্রথম সম্মিলিত জাতীয় কঠিন চীবর দান উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন।
