আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘চানখারপুলে চাইনিজ রাইফেল, শট গান ও ছড়া গুলি দিয়ে ছয়জন আন্দোলনকারীকে হত্যা করে পুলিশ ও এপিবিএন এর সদস্যরা।’
তিনি বলেন, ‘চানখারপুলে আমার সামনেই দুইজন পুলিশের গুলিতে শহিদ হন।’
জুলাই হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি হাবিবুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতাদের ও গুলি করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যাদের দায়ী করেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘ডিবি হেফাজতে থাকাকালীন আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত্যার নির্দেশ ছিলো। শেখ হাসিনার সরাসরি এ নির্দেশ দিয়েছিলো। ৩২ ঘণ্টা অনশনে থাকার পর সমন্বয়কদের ডিবি অফিস থেকে ছেড়ে দেয়া হয়।’
আগামী ১৬ অক্টোবর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বাকি সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ।
এ মামলায় গত ১৪ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ আট আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়।
মামলার বাকি আসামিরা হলেন— সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম, রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল, শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম।
এ আটজনের মধ্যে প্রথম চারজন পলাতক। বাকি চারজন গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।





