এসময় তিনি বলেন, ‘কারো বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হলে কোনো পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না, আইনের এ সংশোধনী সংবিধান মেনেই করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অন্য মামলায় সাক্ষীরা এরইমধ্যে ট্রাইব্যুনালে যেসব সাক্ষ্য দিয়েছেন তা তদন্তে আমলে নেয়া হবে জানানো হয়। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত চলাকালে অন্য কোনো দলের নাম উঠে আসলে সেসব দলের বিচারের বিষয়টি বিবেচনার কথা জানান ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর।
কোন বিষয়কে ধরে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হবে, সেই প্রশ্নের জবাবে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আইনের মধ্যে যেসব বিষয় উঠে আসবে সেসব বিষয় ধরে তদন্ত এগিয়ে নেয়া হবে। আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলের একাধিক শীর্ষ নেতার বিচার ট্রাইব্যুনালে চলছে।’





