সিইসি আরও জানান, সব প্রার্থী এবং দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে এবং কোনো পক্ষের প্রতি সুবিধা বা অসুবিধা প্রদান করা হবে না।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে। সিইসি জানিয়ে দিয়েছেন, শিগগিরই পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চূড়ান্ত প্রক্রিয়ার তথ্য জানানো হবে। এছাড়া প্রবাসী ভোটারদের জন্য আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে, যাতে কানাডা ও অন্যান্য দেশে থাকা ভোটাররা সহজে ভোট দিতে পারে।
এছাড়াও সিইসি জানান, নির্বাচনের সময় খেলোয়াড়দের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদেরও ‘ফাউল’ বা অন্যায় কৌশল প্রতিরোধে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। নির্বাচনের পরিবেশ শুদ্ধ রাখতে প্রয়োজনীয় সকল প্রটোকল অনুসরণ করা হবে।
তিনি বলেন, ‘২৮ অক্টোবর থেকে শিক্ষাবিদসহ অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু হবে এবং নির্বাচন আইন অনুযায়ী ভোট চলমান পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। পিআর পদ্ধতি এ নির্বাচন-সংক্রান্ত পরিকল্পনায় নেই।’
এনসিপির শাপলা প্রতীক ইস্যুতে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘শাপলা প্রতীক প্রথমে নাগরিক ঐক্য চেয়েছিল, তাদের দেয়া হয়নি। পরে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) চেয়েছে, তাদেরও দেয়া হয়নি। প্রতীকের গেজেটের পর শাপলা চেয়ে এনসিপির চিঠি দেয়। যেকোনো দল চিঠি দিতেই পারে। শাপলা প্রতীক ইস্যু পরবর্তী কমিশন সভায় নিষ্পত্তি হবে। শাপলা প্রতীকসহ নিবন্ধন বিষয়ে এনসিপির নেতাদের আক্রমণাত্মক মন্তব্যে শঙ্কিত নয় ইসি। ইসি কারও কথায় চলে না, নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে চায়।
সিইসি সব পক্ষকে আশ্বাস দিয়েছেন, নির্বাচন শৃঙ্খলাপূর্ণ, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য হবে।





